চিরিরবন্দর হাসপাতাল উন্নতি হয়েছে ?
ময়লা-আবর্জনা, হকার-দালালের দৌরাত্ম্যের পাশাপাশি চিকিৎসা সেবার পরিবর্তে রোগীর ভোগান্তিই ছিলো বেশি। তবে সরকারি হাসপাতালের এমন চিরচেনা জঞ্জালময় পরিবেশ থেকে নিজেদের বের করে এনেছে চিরিরবন্দর হাসপাতাল। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতায় অতুনৈীয়। এমন ‘পরিচ্ছন্ন পরিবেশ’ সেবা নিতে আসা রোগীদের মধ্যে সরকারি হাসপাতাল সম্পর্কে ধারণা পাল্টে দেবে বলে মনে করে কর্তৃপক্ষ।
চিরিরবন্দর হাসপাতালটির সুসজ্জিত অন্দরমহল। রোগী ও স্বজনদের ব্যবহৃত প্রতিটি টয়লেট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন। প্রতিটি ওয়ার্ডে, কেবিন, বিভাগ ও ইউনিটও পরিপাটি। কোথাও সামান্য টিস্যু পড়ে থাকতে দেখা পাওয়া যাবে না। প্রয়োজন অনুসারে জায়গায় জায়গায় পর্যাপ্ত ময়লা-আর্বজনা ফেলানোর ঝুড়ি-বালতি রাখা। নাকে লাগে না সামান্য দুর্গন্ধও। ব্যবহৃত সুই-সিরিঞ্জ, ওষুধ ও স্যালাইনের খোসাও রাখা নির্দিষ্ট স্থানে। সরকারি হাসপাতালগুলোতে তেলাপোকা, মশা-মাছি, ছারপোকার উপদ্রবের যে নিত্য অভিযোগ মেলে, সে তুলনায় চিরিরবন্দর হাসপাতালের পরিবেশ একবারেই ভিন্ন। পুরো হাসপাতালের মেঝে টাইলস করা।
হাসপাতালটির এই অভূতপূর্বভাবে বদলে যাওয়ার পেছনে যিনি, তিনি হলেন ডা. মো: আজমল হক। ২০১৭ সালের শেষের দিকে দায়িত্ব নেন তিনি। তারপর থেকে হাসপাতালটির সেবার মান ও পরিবেশ উন্নয়নে প্রাণবন্ত চেষ্টা করে যাচ্ছেন তিনি। সরকারি হাসপাতালের ওপর দেশের মানুষের যে অনাস্থা, তা পরিবর্তনই ডা. আজমল হক মূল লক্ষ্য। মানুষের আস্থা ফেরানোর লক্ষ্যে চিরিরবন্দর হাসপাতালকে ‘মডেল হাসপাতালে’ পরিণত করার পরিকল্পনায় কাজ করছেন তিনি।
চিরিরবন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে নরমাল ডেলিভারি।
গর্ভবতী মায়েদের নরমাল ডেলিভারী করে চিকিৎসা সেবা প্রদানের মাধ্যমে প্রসূতি মায়েদের ভীতি দূর করেছেন তারা। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত চিকিৎসক নার্স মিলে টিম ওয়ার্ক করে নরমাল ডেলিভারির মাধ্যমে সন্তান প্রসবের উদ্যোগে সফলতা লাভ করেছেন ইতোমধ্যে। ফলে উপজেলায় বেসরকারি হাসপাতাল আর ক্লিনিকগুলো পড়েছেন বিপাকে।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পক্ষ থেকে প্রসূতি মায়েদের বিনামূল্যে প্রসূতি কার্ড প্রদান করা হয়েছে।
চিরিরবন্দর হাসপাতালের ডাইনিং রুমে রাখা হয়েছে বিশুদ্ধ পানির ফিল্টারও।
চিরিরবন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বর্তমান পরিবেশ সত্যিই প্রশংসার
দাবী রাখে।
ইতিমধ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ অনেকে হাসপাতালটি পরিদর্শন করেছে।
বাংলাদেশে যেকটি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে মডেল ঘোষনা করা হবে তার মধ্যে দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নাম থাকবে ।
Bootstrap Example
একটা হাসপাতালের কতটুকু উন্নতি করেছে, সেই এলাকার মানুষের স্বাস্থ্য
সেবার মান / জীবনযাত্রার মাণ কেমন তার
বহুলাংশই নির্ভর করে সে সেই এলাকার দক্ষ
স্বাস্থ্য ম্যানাজারের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার
উন্নতির উপর।
চিরিরবন্দরে ডা. মো: আজমল হক স্বাস্থ্য খাতে আমূল পরিবর্তন
আনেন। এক সময় এই হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে মানুষ আসতেই চাইত না। যদিওবা
দু একজন আসত তারা বহি:বিভাগ থেকে শুধু মাত্র ওষুধ নিতে। এলাকার মানুষের ছোট খাটো
চিকিৎসা নিতে দিনাজপুর জেনারেল হাসপাতাল, দিনাজপুর
মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও রংপুর হাসপাতালে যাওয়া
ছাড়া কোন উপায় ছিলো না। কারণ চিরিরবন্দর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ছিলো জরাজীর্ণ
অবস্থায়। শয্যা সংখ্যা ছিলো একেবারে কম।
আজ অমুল পরীবর্তন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুর্বার নেতৃত্বে উন্নয়নের মহাসড়কে
এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। তারই ধারাবাহিকতায় সৎ, সজ্জন, বিনয়ী, নির্ভীক এমন অনেক গুণে
গুণান্বিত স্বাস্থ্য ম্যানাজার ডা.আজমল হকের নেতৃত্বে
চিরিরবন্দরের হাসপাতালে উন্নয়নের
জোয়ার শুরু হয়েছে।
হাসপাতাল অর্থ বিনাব্যয়ে রোগীদিগের চিকিৎসার স্থান।
হাসপাতাল অর্থ বিনাব্যয়ে রোগীদিগের চিকিৎসার স্থান।
রোগ মানুষের স্বভাবাবিক
জীবনকে মারাত্মকভাবে ব্যহত করে অসহায় করে তোলে
জীবন। দূর্দশাগ্রস্ত দরিদ্র রোগীদের জন্য অসুস্থতা
বিষয়টি চরম অসহনীয়। রোগগ্রস্ত দরিদ্র মানুষকে তাদের মৌলিক অধিকার চিকিৎসা সেবা
প্রাপ্তির বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য হাসপাতাল চিরিরবন্দর
হাসপাতালের গুরুত্ব ও কার্যকারিতা অপরিসীম।
সরকারি
হাসপাতালের কথা উঠলেই অনেকের মনে নেতিবাচক একটা ধারণা আসে। নোংরা-আবর্জনার ছড়াছড়ি, নাক চেপে চলাফেরা, দালাল-হকারের দৌরাত্ম্য ইত্যাদি যেন
সরকারি হাসপাতালের একটি অংশ।ময়লা-আবর্জনা, হকার-দালালের দৌরাত্ম্যের পাশাপাশি চিকিৎসা সেবার পরিবর্তে রোগীর ভোগান্তিই ছিলো বেশি। তবে সরকারি হাসপাতালের এমন চিরচেনা জঞ্জালময় পরিবেশ থেকে নিজেদের বের করে এনেছে চিরিরবন্দর হাসপাতাল। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতায় অতুনৈীয়। এমন ‘পরিচ্ছন্ন পরিবেশ’ সেবা নিতে আসা রোগীদের মধ্যে সরকারি হাসপাতাল সম্পর্কে ধারণা পাল্টে দেবে বলে মনে করে কর্তৃপক্ষ।
চিরিরবন্দর হাসপাতালটির সুসজ্জিত অন্দরমহল। রোগী ও স্বজনদের ব্যবহৃত প্রতিটি টয়লেট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন। প্রতিটি ওয়ার্ডে, কেবিন, বিভাগ ও ইউনিটও পরিপাটি। কোথাও সামান্য টিস্যু পড়ে থাকতে দেখা পাওয়া যাবে না। প্রয়োজন অনুসারে জায়গায় জায়গায় পর্যাপ্ত ময়লা-আর্বজনা ফেলানোর ঝুড়ি-বালতি রাখা। নাকে লাগে না সামান্য দুর্গন্ধও। ব্যবহৃত সুই-সিরিঞ্জ, ওষুধ ও স্যালাইনের খোসাও রাখা নির্দিষ্ট স্থানে। সরকারি হাসপাতালগুলোতে তেলাপোকা, মশা-মাছি, ছারপোকার উপদ্রবের যে নিত্য অভিযোগ মেলে, সে তুলনায় চিরিরবন্দর হাসপাতালের পরিবেশ একবারেই ভিন্ন। পুরো হাসপাতালের মেঝে টাইলস করা।
হাসপাতালটির এই অভূতপূর্বভাবে বদলে যাওয়ার পেছনে যিনি, তিনি হলেন ডা. মো: আজমল হক। ২০১৭ সালের শেষের দিকে দায়িত্ব নেন তিনি। তারপর থেকে হাসপাতালটির সেবার মান ও পরিবেশ উন্নয়নে প্রাণবন্ত চেষ্টা করে যাচ্ছেন তিনি। সরকারি হাসপাতালের ওপর দেশের মানুষের যে অনাস্থা, তা পরিবর্তনই ডা. আজমল হক মূল লক্ষ্য। মানুষের আস্থা ফেরানোর লক্ষ্যে চিরিরবন্দর হাসপাতালকে ‘মডেল হাসপাতালে’ পরিণত করার পরিকল্পনায় কাজ করছেন তিনি।
চিরিরবন্দ হাসপাতালর মেইনগেট দিয়ে ঢুকতেই পুরাতন
ভবনের পাশে চোখে পড়বে পুষ্টি উদ্যানের সাইনবোর্ড। খানিকটা সময় চোখ আটকে যাবে
পুষ্টি উদ্যানে।
হাসপাতালের পূর্ব
পার্শে একটুখানি এগিয়ে নুতন ভবনের সামনে সাইকেল গ্যারেজের পাশ ঘেষে ভেষজ
উদ্যান। ডা. আজমলের ভাষায় ভেষজ বলতে শুধু কবিরাজের বাটা পথ্যকেই বোঝায় না। তিনি
বলেন, আঁদা, রসুন, পেঁয়াজ যেগুলো
আমাদের শরীরে এ্যানজাইম তৈরী করতে সহায়তা করে এগুলোও ভেষজের পর্যায়ে পড়ে।
এখানে রয়েছে আঁদা, রসুন, পেঁয়াজ, ধনেপাতা, আকন্দ পাতা, তেজপাতা, ঘৃত কাঞ্চন, ওলট কম্বল ও ধুতরার গাছ।
দুই ভবনের প্রবেশ মুখের দুইদিকে দেখা মিলে
পুষ্প উদ্যানের। যার অধিকাংশটিতেই শোভা পাচ্ছে বাহারী সব ফুলের সৌন্দরর্য।
নীচতলা থেকে ৪তলা প্রতিটি করিডোরে
সারিবদ্ধভাবে সাজানো হয়েছে টবে লাগানো ফুলের গাছ দিয়ে। সবমিলিয়ে হাসপাতালটি হয়ে
উঠেছে একটি ফুল বাগানের মত।
শুধু বাগান করার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকেননি
ডা. আজমল হক। সম্পতি হাসপাতালের নতুন ভবনের প্রবেশ মুখের বাম পাশের একটি কক্ষে গড়ে
তুলেছেন লাইব্রেরি।
চিরিরবন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে নরমাল ডেলিভারি।
গর্ভবতী মায়েদের নরমাল ডেলিভারী করে চিকিৎসা সেবা প্রদানের মাধ্যমে প্রসূতি মায়েদের ভীতি দূর করেছেন তারা। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত চিকিৎসক নার্স মিলে টিম ওয়ার্ক করে নরমাল ডেলিভারির মাধ্যমে সন্তান প্রসবের উদ্যোগে সফলতা লাভ করেছেন ইতোমধ্যে। ফলে উপজেলায় বেসরকারি হাসপাতাল আর ক্লিনিকগুলো পড়েছেন বিপাকে।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পক্ষ থেকে প্রসূতি মায়েদের বিনামূল্যে প্রসূতি কার্ড প্রদান করা হয়েছে।
ডা. আজমল জানান ডেলিভারী নিরাপদ করতে
হাসপাতালে রাখা হয়েছে দক্ষ মিটওয়াব।
ভবনের দ্বিতীয় তলায় রয়েছে এন্টি ন্যাটাল
কেয়ার। এখানে রাখা হয়েছে পুষ্টি ট্রে। যাতে রাখা হয়েছে নানান ধরনের সবজি ও ফলমূল।
গর্ভবতী মায়েরা চেকআপে আসার সময় তাদেরকে স্বাস্থ্য বিষয়ক পরামর্শ দিয়ে ট্রেতে রাখা
সবজি ও ফলমূলের পুষ্টি গুনাগুন সম্পর্কে ধারণা দেয়া হয় এবং ফলোআপ গ্রহণ করা হয়।
নতুন ভবনের দ্বিতীয় তলায় রয়েছে টেলি
মেডিসিন ও ভিডিও কনফারেন্সিং সেন্টার। প্রসূতি মায়েরা ছাড়াও এখানে রোগীরা আসে
বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে। হাসপাতালে যে সব বিষয়ের সমাধান পাওয়া যায়না সেক্ষেত্রে দেশের
বিভিন্ন মেডিকেলে টেলি মেডিসিন বিভাগে কর্তব্যরত ডাক্তারের সাথে ভিডিও কনফারেন্সিং
এর মাধ্যমে রোগীকে সেবা প্রদান করা হয়ে থাকে।
এই বিভাগে কর্মরত সাপোর্টিং ইঞ্জিনিয়ার
খাদিজাতুল কোবরা বলেন সাধারণত স্কীন সমস্যা নিয়ে এখানে বেশী রোগী পাওয়া যায়।
এছাড়াও হাসপাতালে রাখা হয়েছে ডাইনিং রুম।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ দাবী করছে বাংলাদেশে ৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে কর্মকর্তা -
কর্মচারি, রোগী কিংবা রোগীর সাথে আসা ব্যক্তিরা যেন
নির্দিষ্ট স্থানে খাবার খেতে পারে সে জন্যেই এই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ডাইনিং
রুমে রাখা হয়েছে বিশুদ্ধ পানির ফিল্টারও।
চিন্তা ও কাজের স্বীকৃতিস্বরুপ উন্নয়ন
মেলা-২০১৮তে হাসপাতালের সার্বিক কর্ম পরিবেশ ও চিকিৎসা সেবার মান সন্তোষজনক হওয়ায়
প্রথম স্থান অর্জন করে সম্মাননা গ্রহণ করেছে চিরিরবন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য
কমপ্লেক্স।
ইতিমধ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ অনেকে হাসপাতালটি পরিদর্শন করেছে।
বাংলাদেশে যেকটি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে মডেল ঘোষনা করা হবে তার মধ্যে দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নাম থাকবে ।
ডা আজমল হক প্রনিয়ত
মা সমাবেশ কার্যক্রমের মাধ্যমে দরিদ্র অসহায় রোগীদের
মানসিক, পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, অসুস্থ্যতা
বিষয়ক বিভিন্ন সহায়তার পাশাপাশি ও রোগীর সুচিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় অন্যান্য তথ্য
সংগ্রহের মাধ্যমে রোগীর রোগমুক্তির জন্য সহায়ক করা হচ্ছে,
ডা. আজমল হকের চিরিরবন্দরের হাসপাতালের উদ্ভোধনী কার্যক্রম সমুহ –
১, ত্রি উদ্যান- পুষ্টি উদ্যান,পুষ্প উদ্যান, ভেজষ উদ্যান।
২, পুষ্টি ট্রে- ANC/PNC/ CC/IMCI-
৩. ইডিডি (EDD) কার্ড- গর্ভবতী মাদের হাপাতালে ডেলিভারীর
নিয়ন্ত্রন কার্ড।
৪. হাসপাতালে সম্পুন্ন আলাদা রুমে খাবার ঘর/ ডাইনিং রুম।
০৫. উপজেলা হাসপাতাল লাইব্রেরী স্থাপন।
উপরোক্ত উদ্ভোবনী সেবার মাধ্যমে ২০২১সালের রুপকল্প ও ২০৩০ সালে এসডিজি
অর্জনে সম্পর্ন সহায়ক ভুমিকা পালন করবে। স্বাস্থ্য পুষ্টি ও প্রসুতি সেবায় উজ্জল
ভুমিকা রাখবে ফলে জনগনের দৌড়গোড়ায় স্বাস্থ্য সেবা সহজ ভাবে পৌছানো সম্ভব হবে।
দিনাজপুর জিলার চিরিরবন্দর উপজেলার ৯ নং ভিয়াইল ইউনিয়নের খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিকের তথ্য ভান্ডার ব্লগ সাইট খুলে সরকারের ডিজিটালাইজেশন কার্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে এবং সরকারের ভিশন ২০২১ এর সাথে একাত্মতা প্রকাশ করেছে। খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিকের তথ্য ভান্ডার ব্লগটিতে যে তথ্য, উপাত্ত থাকবে তা খেড়কাটি সিসির অবাধ তথ্য পাওয়ার অধিকার নিশ্চিত করবে এবং তা সবার কাছে সহজ লভ্য হবে। এটা নিশ্চিত যে, আমাদেরকে ইনফরমেশন হাইওয়েতে উঠতে গেলে, চলতে গেলে তথ্য প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করণের মাধ্যমে বিভিন্ন সরকারী দপ্তর, পরিদপ্তর ও অধিদপ্তরের কার্যক্রমে সচ্ছতা, গতিশীলতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে এবং সেবার মান উন্নত হবে ও দুর্নীতি সহনীয় মাত্রায় নেমে আসবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। পরিশেষে খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিকের তথ্য ভান্ডার ব্লগটি সফলতা ও সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত হোক এই কামনা করেই শেষ করছি।
মো: ফরহাদ হোসেন
সিএইচসিপি
খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিক
সিসি কোড নং ১০০১১০৪৬
সিএইচসিপি
খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিক
সিসি কোড নং ১০০১১০৪৬
No comments:
Post a Comment